Posts

মুসলিম ও অ-মুসলিমদের মধ্যে ঈর্ষা, দ্বেষ, হিংসা, জিহাদ সৃষ্টি করা কুরাণের আয়াতগুলি

Image
কুরাণের সেই আয়াতগুলি যেগুলো মুসলিম ও অ-মুসলিমদের মধ্যে ঈর্ষা , দ্বেষ , হিংসা , জিহাদ এবং ঘৃণা ছড়ায় । এই আয়াতগুলি বাংলাদেশ সরকারের মিনিষ্ট্রি অফ রিলিজিয়াস এফেয়ার এর দ্বারা প্রকাশিত আল কুরাণ ও ভারতে প্রচারিত হাফেজ মুনির উদ্দিন আহমেদের বাংলা অনুবাদিত কুরাণ শরীফ থেকে নেওয়া । মূল বিষয় শুরু করার পূর্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল এই যে ইসলামিক গ্রন্থে অমুসলিমদের কাফির, মুশরিক নামে ও মুসলিমদের মুমিন, ঈমানদার নামে শনাক্ত করা হয়েছে । ☆ অমুসলিমদের সাথে লড়াই করো ত তাদের হত্যা করোঃ-  ১) অতপর যখন (এ) নিষিদ্ধ চার মাস অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন মােশরেকদের তােমরা যেখানে পাবে সেখানেই তাদের হত্যা করবে, তাদের বন্দী করবে, তাদের অবরােধ করবে এবং তাদের (ধরার) জন্যে তােমরা প্রতিটি ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে বসে থাকবে, তবে এরপরও তারা যদি তাওবা করে (দ্বীনের পথে ফিরে আসে তাহলে তােমরা তাদের পথ ছেড়ে দাও; অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল ও বড়াে দয়াময় । (কুরাণ শরীফ 9:5 ) ২) হে মু'মিনগণ! কাফিরদের মধ্যে যাহারা তােমাদের নিকটবর্তী তাহাদের সঙ্গে যুদ্ধ কর এবং উহারা যেন তােমাদের মধ্যে কঠোরতা দেখিতে পায়। জানিয়া রাখ, আল্ল

বীর সাভারকরের রাষ্ট্রবাদ ও কূটনীতি ছত্রপতি শিবাজীর সাথে তুলনামূলক, গান্ধীর সাথে নয়

Image
আমাদের সাভারকারের কর্ম ও তাঁর আদর্শকে ছত্রপতি শিবাজি এবং চানক্যের পদ্ধতির সঙ্গে তুলনা করতে হবে, গান্ধীর সাথে নয় । বামপন্থী এবং ইসলামিক শক্তি সাভারকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছে এবং এখনও করছে । তাঁর দীর্ঘ ৩৭ বছরের মেয়াদে, তিনি যখন ভারতের স্বাভিমান পুুনপ্রতিষ্টা করছিলেন এবং হিন্দু স্বরাজের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, ছত্রপতি শিবাজি ঔরঙ্গজেবের কাছে চারবার ক্ষমা পত্র পাঠিয়েছিলেন । এর মধ্যে তিনটি ক্ষমা পত্র তাঁর ও মুঘলদের মধ্যে লিখিত চুক্তির পরে ছিল । কিন্তু এই সমস্ত চুক্তিগুলি শিবাজী নিজেই ভেঙেছিলেন , কারণ এটি একটি স্বাধীন হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং সকলকে সমান অধিকার দেওয়ার তাঁর দীর্ঘকালীন নীতির অংশ ছিল । বিনায়ক দামোদর সাভারকর শিবাজির অনুকরণকারী ছিলেন ,  তিনি গান্ধীজির একপক্ষীয় অহিংসার নীতিতে বিশ্বাসী নন । শিবাজী যেমন ১৬৬৬ সালে আগ্রার মুঘলদের বন্দিশালা থেকে মিষ্টির ঝুড়িতে লুকিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন , তেমনই ১৯১০ সালে মোরিয়া নামের একটি জাহাজ থেকে সাভারকরও পালিয়েছিলেন যখন তার বিরুদ্ধে লন্ডনে ব্রিটিশবিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার জন্য এবং মদন লাল ধীঙ্গরা দ্বারা একজন ব্রিটিশ অফিসারকে হত্য

মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি কীভাবে ভারতকে ধীরে ধীরে বিভক্ত করে চলেছে ।

Image
  ৬১০ খ্রিস্টাব্দে মহাম্মদ-বিন-আব্দুল্লার দ্বারা ইসলামের স্থাপনার পর আরব দখল করার সাথে সাথে ক্রমশ ভারতেও শুরু হয় আরব সাম্রাজ্যবাদী ইসলামিকদের আক্রমণ । আরবের প্রথম খলিফা আবু বকরের নেতৃত্বে তৎকালীন ভারতে শুরু হয় আরব সাম্রাজ্যবাদী মুসলিমদের আক্রমণ । ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে মহাম্মদের মৃত্যুর চার বছর পর মহারাষ্ট্রের থানে নামক স্থানে ভারতে প্রথম ব্যর্থ ইসলামিক আক্রমণ হয় ।  পৃথক আফগানিস্তানঃ- একদিকে আরবের খলিফাদের নেতৃত্বে মুসলমানেরা ইরাক , ইরান , সিরিয়া  বিজয় করে বর্তমান আফগানিস্তানের হিন্দুদের উপর আক্রমণ করতে শুরু করে , শুরু হয়েছিল তরোয়ালের ভয়ে হিন্দু ও বৌদ্ধদের ধর্ম পরিবর্তন করে মুসলমান বানানোর কাজ , হিন্দুদের মঠ মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ তৈরি করা শুরু হয় । গৃহযুদ্ধে লিপ্ত আফগানিস্তানের হিন্দু ও বৌদ্ধদের খুব সহজেই হার মানিয়েছিল আরব সাম্রাজ্যবাদী মুসলিমরা । তৎপশ্চাৎ ইসলামের সৃষ্টির সাড়ে তিনশ বৎসরের মধ্যেই আফগানিস্তানের দারুল ইসলাম (ইসলামিক শাসন) স্থাপনা করেছিল মুসলিমরা । খ্রিষ্টাব্দ ৯৮০ পর্যন্ত আফগানিস্তানে হিন্দু রাজা জয়পালের শাসন ছিল । যদিও পরবর্তীকালে কোন হিন্দু রাজা রাজত্বে আসেননি তবুও ক

দক্ষিণ অসমের বরাক উপত্যকার হিন্দু নির্যাতন বাংলাদেশকেও হার মানায়

Image
লকডাউনে বরাকের হিন্দু নির্যাতন বাংলাদেশকেও হার মানায়ঃ- সম্পূর্ণ বিশ্বের সঙ্গে অসমেও রয়েছে করোনা মহামারির উৎপাত , কিন্তু বন্ধ হয়ে যায়নি হিন্দু নির্যাতন । বিশেষ করে দক্ষিণ অসমের বরাক উপত্যকায় হিন্দুদের প্রতি চলছে কঠোর নির্যাতন । বরাকের তিনটি জেলা করিমগঞ্জ, হাইলাকান্দি ও কাছাড়, প্রত্যেকটি জেলাতেই হিন্দুদের মন্দির অপবিত্র করা, হিন্দু মহিলাদের ধর্ষন, জোর জবরদস্তি করে জমি দখল করা, হিন্দুদের ঘরে লুটপাট করা, হিন্দুদের গরু চুরি করা, হিন্দুদের মারধর করা ইত্যাদি জিহাদি কার্যকলাপ চলতে থাকে । এমন নয় যে বরাকে হিন্দু নির্যাতন নতুন হচ্ছে, কিন্তু যখন সমগ্র বিশ্ব শান্ত হয়ে রয়েছে সেই লকডাউনে বরাকের হিন্দু নির্যাতন শত গুণ বৃদ্ধি পায়, যা বাংলাদেশ পাকিস্তান সহ অন্যান্য ইসলামিক দেশগুলোকেও হার মানায় । বরাকের তিনটি জেলা করিমগঞ্জ , হাইলাকান্দি ও কাছাড়ের হিন্দু জনসংখ্যা ক্রমে ৪০ শতাংশ , ৩৫ শতাংশ ও ৬০ শতাংশ । বরাকে হিন্দুদের অল্প সংখ্যক হওয়াই হচ্ছে ইসলামিক জিহাদিদের উৎপাতের মূল কারণ বরাক উপত্যকার হিন্দু নির্যাতনের ঘটনাগুলিঃ- হাইলাকান্দি  জেলাঃ- ১) হাইলাকান্দি জেলার আলগাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের কাঞ্চনপুর ফ

অসমে মুসলিম লিগের পুনরাগমন কী পুনঃরায় হিন্দু গণহত্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে ?

Image
  কেন হচ্ছে মুসলিম লিগের পুনরাগমন ?  সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ- ১৯০৬ সালে মুসলিম লিগ জন্মলগ্ন থেকেই হিন্দুবিরোধী বাতাবরণ দেশের মধ্যে সৃষ্টি করে আসছিল । খিলাফত আন্দোলনের নামে হিন্দুদের গণহত্যা থেকে শুরু করে ১৯২১ সালে কেরলের মোফলায় হাজার হাজার হিন্দুদের গণহত্যা , নোয়াখালী হিন্দু গণহত্যা , গ্রেট কলকাতা কিলিং , দেশভাগ সহ অন্যান্য হিন্দু গণহত্যাগুলি হচ্ছে ভারতে মুসলিম লিগের অবদান । অসমের মুসলিমদের কেন মুসলিম লিগের বিশেষ প্রয়োজনঃ- অসমে মুসলিম লিগ নতুন নয় বা হঠাৎ করে আসছে না । যেহেতু মুসলিম লিগ ঢাকায় স্থাপনা হয়েছিল সুতরাং অসমে তাদের অধিকার স্থাপনা করা স্বাভাবিক । অসমের মুসলিম বহুল এলাকাগুলিতে স্বাধীনতার পূর্বে মুসলিম লিগের বিশেষ প্রভাব ছিল । অসমের মুসলিমরাও মহাম্বদ আলি জিন্নার হিন্দু গণহত্যা ডাকে সাড়া দিয়ে অসমের বিভিন্ন স্থানে লিগের সামরিক কার্যসূচীকে সফল করেছিল । তৎকালীন ভারতের সিন্ধু  প্রদেশ , পূর্ব বঙ্গ , পশ্চিমবঙ্গ , কাশ্মীর , হায়দ্রাবাদ , পাঞ্জাবের মতো অসমের মুসলিমদের স্বপ্ন ছিল যে অসমকে কীভাবে পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত করা যায় । কিন্তু অসমে মুসলিমদের জনসংখ্যা কম হওয়ার দরুণ রাষ্ট্রবাদী হিন্দু নেতাদে

হিন্দু মেয়েদের কীভাবে লাভ জিহাদের ফাঁদে ফাঁসানো হয় ।

Image
লাভ জিহাদিদের কর্মকৌশল   ও   পদ্ধতিঃ- ১। কলেজের প্রথম বর্ষ, প্রথম ক্লাস: প্রথম ক্লাসেই লাভ জেহাদীরা ভাল করে খেয়াল করবে ক্লাসে নাম ডাকার সময় যে ক্লাসে মোট কতজন হিন্দু মেয়ে আছে। ২। কলেজের দ্বিতীয় ক্লাস থেকে চতুর্থ মাস: লাভ জেহাদীরা যেচে নিজেরাই হিন্দু মেয়েগুলোর সাথে আলাপ পরিচয় করবে এবং তাদের সকলের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে, একাজে তাদের পরিপূর্ণ সাহায্য ও সহযোগিতা করবে ক্লাসের এবং কলেজের মুসলিম মেয়েরা, এমনকি শিক্ষক ও শিক্ষিকারাও! মুসলিম ছাত্র ও ছাত্রীরা এই সম্ভাব্য শিকারদের চারপাশে একটা আলাদা গ্রুপ গড়ে তুলবে, তার মধ্যে হিন্দু ছাত্রদের প্রবেশ অলিখিত ভাবে নিষেধ থাকবে। হিন্দু মেয়েগুলো প্রথম থেকেই হিন্দু ছেলেদের এড়িয়ে চলবে, কি জানি যদি প্রেম হয়ে যায়! মুসলিম ছেলেদের সম্পর্কে তো আর সে ভয় নেই, তারা তো শুধুই বন্ধু! মুসলিম মেয়েরা তাদের এই ভয়কে আরও বাড়িয়ে} তোলার চেষ্টা করে যেতে থাকবে! কারণে ও অকারণে নিজেদের গ্রুপের মধ্যে হাই চাঁদনী, হাই সোমা প্রভৃতি সম্বোধন চলতে থাকবে। চতুর্থ মাস পর্যন্ত এভাবেই চলতে থাকবে! ৩। কলেজের চার মাস থেকে আট মাস: আস্তে আস্তে লাভ জেহাদীদের এবং তাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের (

সনাতন ধর্ম কেন খারাপ ?

Image
সনাতন ধর্ম কেন খারাপ জানেন ? আমরা সনাতন ধর্মীয়রা কেন কাফির জানেন ?  কারণ :-  ●আমর গাছ-পালা কে পূজা করি । ●আমরা নদীকে পূজা করি ও নিজের মা ভাবি । ●আমরা পশুকে পূজা করি । ●আমরা এই পৃথিবীকে পূজা করি । ●আমরা চন্দ্র,সূর্য্যকে পূজা করি । ●আমরা অন্য ধর্মের মতো ৭২ হুরের লোভে দেশের সঙ্গে গদ্দারি করি না । ●আমরা ধর্মের নাম করে বিধর্মীদের হত্যা করি না । ●আমরা ধর্মের নাম করে অন্য ধর্মের মেয়েদের গণিমতের মাল ভেবে ধর্ষন করি না । ●আমরা আমাদের ধর্মীয় উৎসবে ধর্মের নাম করে লক্ষ লক্ষ নিরীহ প্রাণীর হত্যা করি না । ●আমরা ধর্মের নাম করে নারীদের বাচ্চা তৈরীর মিশিন ভাবি না , আমারা নারীদের দেবী ভাবি । জয় শ্রী রাম । সনাতন ধর্মের জয় ।